১) একটি ডোমেইন। নরমালি ৮০০-১০০০ টাকার ভিতরে আপনি ভালো মানের কোম্পানি হতে ডোমেইন কিনতে পারবেন। অনেকের ধারনা ব্লগস্পটে গুগল এডসেন্সের একাউন্ট দিয়ে থাকে। কথাটি সত্য কিন্তু ব্লগস্পট দিয়ে আপনি একাউন্ট পাবে কিনা তার কোন গ্যারান্টি নাই। তবে ডোমেইন নিলে ১০০% গ্যারান্টি।এইবার গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করুন। প্রথমে তারা অনটেস্ট হিসেবে আপনার এপ্লিকেশন এপ্রুভ করবে। তারপর ২-৩ দিন সময় নিবে ফাইনালভাবে এপ্রুভ করার জন্য। যখন ফুললি এপ্রুভ হয়ে যাবে তখন আপনি চাইলে আপনার ব্লগ সব ভাষায় পোষ্ট লিখতে পারবেন। যে কোন বিষয় নিয়ে পোষ্ট লিখতে পারবেন।
২) এখন কোন ভাবে ২৫-৩০ টা পোষ্ট লিখুন। অবশ্যই ইংরেজী ভাষায় হতে হবে। ইউনিক হতে হবে। আমাদের অনেকেরই প্রবলেম আমরা ইংরেজীতে পোষ্ট লিখতে পারি না। তাদের জন্যও কোন চিন্তা নেই। আমাদের সবার পিসিতেই কম বেশি ওয়াল পেপার থাকে। কম সাইজের ভিতর ১০০ টা ওয়ালপেপার বাছাই করুন(আপলোড করতে সুবিধা হবে।)। প্রতিটা পোষ্টের জন্য নিজের মত করে একটি টাইটেল দিন। প্রতিটা পোষ্টের ভিতর ৩-৫ টা করে ছবি যুক্ত করুন। সাথে ছোট্ট একটি বিবরন ও দিয়ে নিবেন। কি ভাবছেন টাইটেল ও বিবরন কিভাবে লিখবেন। গুগলের বুবে ওয়ালপেপার লিখে সার্চ করুন। দেখুন তারা কি স্টাইলে টাইটেল ও বিবরন লিখেছে। শুধু মাত্র আইডিয়ার জন্য দেখবেন।
৩) কোন প্রকার কপি পেস্ট করবেন না। অনেকে হয়তো বাংলাতে পোষ্ট লিখে ইংরেজী ট্রান্সলেটর দিয়ে তা ইংরেজী করে নিতে চাইবেন। এই কাজটি ভুলেও করবেন না। এতে পোষ্টের মাঝে গ্রামারটিক্যাল ভুল বেশি হয়ে থাকে। যা খুব সহজেই গুগলের নজরে পড়ে যায়।
৪) সাইটে যোগাযোগ. নীতিমালা, এবাউট নামে কিছু পেইজ তৈরী করুন। এবং পেইজগুলোতে কিচু লিখুন। চেষ্টা করবেন ১০০+ ওয়ার্ডে কিছু লিখতে।
৫) সাইটের কোন পেইজ যেন খালি না থাকে। কোন ক্যাটগরী যেন খালি না থাকে। যদি কোন কিছু খালি থাকে তা আন-পাবলিশ করে রাখুন।
৬) এডসেন্স সাপোর্ট করে না এমন বিষয় যেমন হ্যাকিং, পর্ন নিয়ে কোন বিষয় লিখবেন না। যতদিন না আপনার এডসেন্স এপ্রুভ না হচ্ছে।
আশা করি আজকের পোষ্টটি আপনাদের কাজে লাগবে।